০৫ নং আরুয়া ইউনিয়ন পরিষদ মানচিত্রে প্রতীয়মান যে, ইউনিয়নের ১০০ ভাগের ৪০ ভাগ পদ্মার করাল গ্রাসে নদীগর্ভে নিমজ্জিত।
আব্দুল আলীমের গানের কথা ছন্দে বাস্তবতার সাথে হুবহু মিল এটাই যে,
নদীর একুল ভাঙ্গে ওকুল গড়ে এইতো নদীর খেলা-
সকাল বেলার ধনীরে তুই ফকির সন্ধা বেলা- এইতো নদীর খেলা।।
বাস্তব চিরন্তন সত্য !
আরুয়া ইউনিয়ন তার স্বাক্ষ্য বহন করছে, করবে চিরদিন।
ইহা ছাড়া আরুয়ার মানচিত্র মোতাবেক এমনকি সেটেলমেন্ট এর নকসা অনুযায়ী পদ্মা নদী সম্পূর্ন এখন আরুয়ার সীমানার মধ্যে। নকসা অনুযায়ী পরিমাপ করলে দেখা যাবে দৌলতদিয়া ফেরী ঘাটটি আরুয়ার অর্ন্তর্ভক্ত।
ভাবুকের ভাবনা সত্য কিনা জানিনা তবে অনুভবে- ভবে কেবা কার কার বা কে তুমি কার লাগিয়া কান্দরে আমার মন।
পদ্মার করাল গ্রাসে সর্বশান্ত কৃষক মমিনের কথা।
আরুয়ায় আজও আছে কৃষকের মুখে পল্লীবাউলের সুরঃ-
পদ্মা নদীরে তোরে আমি বাসলাম ভাল তুই ভাল বাসলি না-
সকল নিয়া করলি আমায় সর্বহারা!!!
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস